২০২১-২০২২ অর্থ বছরে জনবান্ধব গণমুখী বাজেট পেশ করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে ধুনট উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
আজ শনিবার সকালে উপজেলা চত্বর থেকে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
২০২১-২২ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। যা জিডিপির ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় জাতীয় সংসদে আগামী অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
এর আগে দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদ ভবনে বিশেষ বৈঠকে মন্ত্রিসভা নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন দেন।
এটি দেশের ৫০তম, আওয়ামী লীগ সরকারের ২১তম ও বর্তমান অর্থমন্ত্রীর তৃতীয় বাজেট। আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে করোনা ভাইরাস পরবর্তী অর্থনীতি মোকাবিলায় নানা ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ‘জীবন-জীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদৃঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ’ শিরোনামের এবারের বাজেট পেশ হচ্ছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক টি আই এম নুরুন্নবী তারিক, সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল হাই খোকন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাদুর আলী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ভিপি শেখ মতিউর রহমান, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যান পপি রানী পোদ্দার, ধুনট সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ রানা, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ইকবাল হোসেন রিপন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি সবুজ, সাধারণ সম্পাদক ও কাউন্সিলর সেলিম রেজা রিমান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ স্বপন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি হাসান মাহমুদ রাব্বি, সাধারণ সম্পাদক পারভেজ মাহমুদ সহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক টি আই এম নুরুন্নবী তারিক বলেন,
জননেত্রী শেখ হাসিনার সুদৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২ শতাংশ অর্জিত হয়েছে। বৈশিক করোনা মহামারীর মধ্যে বাংলাদেশের এই জিডিপির প্রবৃদ্ধি এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ। বাংলাদেশ সরকার একটি বুদ্ধিদীপ্ত ও সম্প্রসারণশীল আর্থিক নীতি গ্রহণ করেছে এবং দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশের ৫০তম এবং আওয়ামী লীগ সরকারের ২১তম এই বাজেটে জীবন-জীবিকা, স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা, কর্মসংস্থান, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কৃষি খাত সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে।
এস এম ফজলে রাব্বী শুভ, ধুনট, বগুড়া।
إرسال تعليق
ধন্যবাদ,
আপনার মন্তব্যের জন্য।